০)
তিন বন্ধু একটি বিল্ডিংয়ের ১০৮ তলায় থাকে। তারা তিনজন প্রতিদিন লিফট দিয়ে বাসায় আসা যাওয়া করে। একদিন লিফট নষ্ট হয়ে যায়। তাই তাদের সিঁড়ি দিয়ে আজ উঠতে হবে। তখন এক বন্ধু বলল, “আমাদের মধ্য হতে দুইজন দুইটা হাসির গল্প বলবে, আর একজন একটা কষ্টের গল্প বলবে। তাহলে আমরা গল্পগুলো এনজয় করতে করতে ১০৮ তলায় পৌছে যাব। প্রথম জন একটা হাসির গল্প বলল, তারা ৪৫ তলায় পৌছে গেল। আর একজন আরেকটি হাসির গল্প বলল, তারা ৯৯ তলায় পৌছে গেল।
তৃতীয় জন বলল, “কষ্টের গল্প আর কি বলব, আমার তো ফ্ল্যাটের চাবি নিচে গাড়িতে ফেলে এসেছি!!!”
১)
শিক্ষক: মশা মাছি অনেক রোগ ছড়ায়, তাদের বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
ছাত্র: হা হা হা হি হি হি হি হি হি…..
শিক্ষক: হাসির কি হলো?
ছাত্র: স্যার এতো ছোট বেলুন বানাবেন ক্যামনে!!!
২)
সেদিন সি এস সি আর হাসপাতালে ডিউটি করার সময়, এক সহকর্মী বড়ভাই জিজ্ঞেস করলেন, “ক’টা বাজে দেখ তো?” উত্তর দেই, “জানি না, ঘড়ি দেয়ালেরটাও নষ্ট, আমার হাতেরটাও।” (উল্লেখ্য, তিনি যেদিকটায় বসেছিলেন, সেখান থেকে দেয়াঘড়িটা দেখা যায় না।) তিনি আমার হাতঘড়ির দিকে ভাল করে খেয়াল করে বলেন, “কই, ঘড়ি তো চলে দেখি …”
“শুধু সেকেন্ডের কাঁটা চলে, ঘন্টা-মিনিটের কাঁটা চলে না, নষ্ট।”
“ঘন্টা মিনিটের কাঁটা নষ্ট হইলে, এই ঘড়ি কি জন্য পড়স?” বড়ভাই তাজ্জব।
“রোগীর পাল্স দেখি।
৩)
এক মেয়ের কাছে একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে কল আসল।
মেয়ে : হ্যালো.
ছেলে : তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে??
মেয়ে : হ্যাঁ আছে কিন্তু আপনি কে??
ছেলে : আমি তোর ভাই, দাঁড়া আজকে বাড়িতে আসি তোর খবর আছে!!!
কিছুক্ষণ পর মেয়েটির নিকট আবার অপরিচিত নাম্বার থেকে আরেকটি কল আসল-
মেয়ে : হ্যালো!
ছেলে : তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে??
মেয়ে : না।
ছেলে : তাহলে আমি কে??
মেয়ে: স্যরি স্যরি জান! আমি মনে করেছি এটা আমার ভাই।
ছেলে : আমি তোর ভাই-ই, আজ তোর একদিন কি আমার একদিন!!!
৪)
একদিন জুমার নামায পড়ে, বাসায় ফেরার আগে, একটা চিপাগলির ভেতর আরেকটা অতিচিপাগলির মাথায় দাঁড়িয়ে মার্লবোরো ফুঁকছিলাম, পরিচিত মুরুব্বীদের চোখ বাঁচিয়ে। ওখানে একটা ঘরের ভেতর এক পিচ্চিকে তার মা নামতা পড়াচ্ছিলেন।
মাঃ “দুই একে?”
পিচ্চিঃ (দূর করে, টেনে টেনে) “দুউউইই”
মাঃ “দুই দুগুণে?”
পিচ্চিঃ “চাআআর”
মাঃ “তিন দুগুণে?”
পিচ্চিঃ “ছঅঅয়”
মাঃ “চার দুগুণে?”
পিচ্চিঃ “আঠেরো” (!!!)
মাঃ (শাসনের কড়া সুরে) “কি? চার দুগুণে কত?”
পিচ্চিঃ (আবারো সুর করে) “আঠেরোওও”
মাঃ “ইন কি হদ্দে তুই? আবার হ” [এগুলো তুই কি বলছিস? আবার বল]
পিচ্চিঃ “আবার?”
মাঃ “অ, ফইল্লাত্তুন হ” [হ্যাঁ, প্রথম থেকে বল]
পিচ্চিঃ “দুই একে, দুউউইইই; এঁএঁ(চিন্তিন্বিত) দুই দুগুণে, চাআআর; এঁএঁ, তিন দুগুণে, ছঅঅঅয়; এঁএঁম, চার দুগুণে, আঠেরোওও …”
মাঃ “আই! তিন দুগুণে ছ, ছ আর দুইয়ে হত?”
পিচ্চিঃ (একটু চুপ থেকে) “আঠেরো”
মাঃ “এই, এইবার ফিট্ট্যুম দরি, একত্তুন দশ গুন সাই” [এইবার পিটা দেব, এক থেকে দশ গোন তো]
পিচ্চিঃ “এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়, সাতেরো, আঠেরো …” (!!!)
৫)
তখন ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। অ্যানাটমী ক্লাশ। কোন কারণে আমাদের নিয়মিত স্যার তখনও এসে পৌঁছান নি। আমরা হুলুস্থুল আড্ডায় মত্ত। হঠাৎ অন্য সেকশানের ব্যাচ টিচার, ঝর্ণা ম্যাডাম এসে হাজির। আমাদের কতদূর পড়া হয়েছে জেনে নিলেন। তারপর বললেন, ডিসেকশান হলে আস। সবাই গেলাম। ম্যাডাম ক্যাডাভার (মৃতদেহ) থেকে পেটের অংশ (Anterior Abdominal wall) পড়ানো শুরু করলেন। এক পর্যায়ে কোথাও একটু কনফিউশন হওয়াতে বললেন, ‘নীটার অ্যাটলাস’ বইটা আনতে। আমি আর আমার এক বন্ধু বেরুলাম লাইব্রেরীর উদ্দেশ্যে। আমাদের ক্লাশরুমের কাছাকছি আসতেই দেখি আমাদের নিয়মিত স্যার হাজির। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, “ক্লাশ খালি কেন? কোথায় সবাই?” বন্ধুটি বলে, “সবাই ডিসেকশান হলে, স্যার।” “কেন? ওখানে কেন?” এবার বন্ধুটির চট জবাব, “ওখানে ঝর্ণা ম্যাডাম বডি দেখাচ্ছেন।” (!!!)
৬)
প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।
৭)
বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।
৮)
এক ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো আৎকে ঊঠলেন । আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?
৯)
জন্ম নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে এক অবিবাহিতা তরুনী ডাক্তার গাঁয়ের বিবাহিতা মহিলাদের বোঝাচ্ছিলেন। সব শোনার পর গাঁয়ের মহিলারা বললো,” এসব আপনের দরকার কারণ আপনের বিয়ে হয় নি, কিন্তু আমাগো সোয়ামি আছে “
১০)
শিক্ষক : চরিত্র বানাতে চাও তো এখন থেকে সমস্ত মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু কর।
ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে, কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ?????
১১)
সখিনা:তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে, আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না। কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?
জরিনা:আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়, তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো।
১২)
ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, ‘ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?’
‘আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।’
মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, ‘ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?’
‘আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।’
‘বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?’
বাবু বলল, ‘আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।’
মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।
‘তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?’
‘জ্বি মিস।’ বলল বাবু।
‘তিনি কী বললেন?’
‘বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।’
১৩)
এক লোকের বউ প্রেগন্যান্ট।একদিন মহিলার হঠাৎ পেটে ব্যাথা উঠসে পরে ব্যাটা তাড়াতাড়ি নিয়া গেসে ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার টেস্ট করে কয় আরে আপনার বউয়ের তো কিছুই হয় নাই,মনে হয় পেটে গ্যাস হইসে,এইটা তারই পেইন। ঐ লোক তখন ক্ষেপে আগুন হয়ে ডাক্তারকে বলে, “মিয়া আমার লগে ফাইজলামি করেন! আমি কি সি এন জি পাম্প নাকি?”
১৪)
ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষে প্রেমিক-প্রেমিকা গেল একটা দামি রেস্টুরেন্টে দিনটাকে সেলিব্রেট করতে।
প্রেমিকঃ কী খাবে বলো।
প্রেমিকাঃ তুমিই অর্ডার দাও।
প্রেমিকঃ না আজ তুমি অর্ডার দিবে। তুমি তো জেনেই গেছ আমি আসলে কী খেতে ভালোবাসি।
প্রেমিকাঃ অসম্ভব! এতো লোকের মাঝে সেটা আমি করতে পারব না।
১৫)
এক ছেলে এবং তার নতুন বান্ধবী এক সন্ধ্যায় শহর থেকে একটু দূরে গাড়ী নিয়ে বেড়াতে বেড় হলো। গাড়ী কিছু দূর যাওয়ার পর একটা নির্জন জায়গা দেখে মেয়েটি চিৎকার দিয়ে গাড়ী থামাতে বলল। ছেলেটি গাড়ী থামিয়ে মেয়েটির দিকে তাকাল। মেয়েটি বলল-”আসলে তোমাকে বলা হয়নি যে আমি একজন কল গার্ল এবং আমার রেট ২০০০ টাকা।” ছেলেটি অবাক না হয়ে তার দিকে তাকাল এবং তার প্রস্তাবে সম্মতি দিয়ে দুজন মিলন আনন্দে কিছুক্ষণ আদিম খেলায় মত্ত হলো। দৈহিক প্রশান্তির পর বান্ধবীর পেমেন্ট দিয়ে কিছুটা ক্লান্তি নিয়ে ছেলেটা একটা সিগারেট ধরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে ধোঁয়া ছেড়ে কুন্ডলী পাকাতে লাগল। তার নির্লিপ্ততা দেখে বান্ধবী ছেলেটি কে বলল-”আমরা বসে আছি কেন? চলো ফিরে যাই।” ছেলেটি আকাশের দিকে তাকিয়ে বলল-”ও তোমাকে আগে বলা হয়নি আমি একজন টেক্সী ড্রাইভার, এখান থেকে শহরে ফেরার ভাড়া হচ্ছে ২৫০০টাকা।
১৬)
প্রেমিকঃ আমার প্রেমে পড়ার আগে আর কারো সঙ্গে প্রেম হয়েছিল তোমার?
প্রেমিকা চুপ।
প্রেমিকঃ কথা বলছো না যে? রাগ করলে?
প্রেমিকাঃ রাগ করি নি, আমি গুনছি।
১৭)
ভ্যালেন্টাইন ডে’তে এক বৃদ্ধ আর বৃদ্ধা কথা বলছে।
বৃদ্ধাঃ জানো আজ ভ্যালেন্টাইন ডে।
বৃদ্ধঃ তাই না-কি?
বৃদ্ধাঃ ওগো মনে আছে। সেই যে ৫০ বছর আগে এক ভ্যালেন্টাইন ডে’তে তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় হয়।
বৃদ্ধঃ হ্যা হ্যা মনে থাকবে না কেন! আমি তখন প্যারিসে ব্যবসা করতাম, সব ছবির মতো মনে পড়ছে।
বৃদ্ধাঃ আর ওটা মনে নেই?
বৃদ্ধঃ কোনটা বলো তো?
বৃদ্ধাঃ আহ্ আর ন্যাকামো করো না তো।
বৃদ্ধঃ ও হ্যা হ্যা মনে পড়েছে, ঐ দিন আমি তোমার গাল কামড়ে দেই।
বৃদ্ধাঃ (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) সেই দিন কি আর ফিরে আসবে?
বৃদ্ধঃ কেন আসবে না? দাঁড়াও বাথরুম থেকে নকল দাঁতটা লাগিয়ে আসি।
১৮)
একটা ফোন বুথের সাথে এক ছেলে লিখে রাখছে: বিড়াল হইতে সাবধান দুধ খাবে কিন্তু।
এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে: বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু।
১৯)
এক লোক সবসময় ক্রিকেট নিয়ে মেতে থাকে। একদিন তার বৌ গোমড়া মুখে তাকে বলল, তোমার শুধু সবসময় ক্রিকেট আর ক্রিকেট ! তুমি তো বোধহয় আমাদের বিয়ের তারিখটাও বলতে পারবে না!
লোকটি লাফিয়ে উঠে বলল, ছি ছি, তুমি আমাকে কী মনে কর! আমি কি এতই পাগল নাকি? আমার ঠিকই মনে আছে, যেবার শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ইন্ডিয়ার খেলায় টেন্ডুলকর এগার রানের মাথায় মুত্তিয়া মুরলিথরনের বলে আউট হয়ে গেল, সেদিনই তো আমাদের বিয়ে হল!
২০)
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল। বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
ওভার স্পীড ৩০০
হেলমেট না পরা ৩০০
রং ওয়ে এট্রি ৪০০ !!!
২১)
বাবু খুব তোতলায়। এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে।
ডাক্তার তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন। তিনি জানালেন, ‘দেখুন মিস্টার বাবু, আপনার বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ। সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে। প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে। আপনি রাজি হলে আমি এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি। তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না। আপনি কি রাজি?’
কী আর করা, বাবু রাজি হলো। অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি সেরে গেলো। কিন্তু বাবুর বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো। সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু বাবুর অর্ধেক যদি বাবু ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না। কী আর করা, মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে বাবু আবার গেলো ডাক্তারের কাছে।
‘ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ আব্দার জানালো বাবু, তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো।
কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে।
বাবু চটে গেলো। ‘কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’
ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, ‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।’
২২)
: কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার ।
: তিন মাস পরে আসেন, উনি নারীঘটিত কেসে ছয় মাসের জন্য জেলে আছেন।
২৩)
বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট। তিনজন বাবুর্চি সেখানে কাজ করে। একজন চাইনিজ, একজন জাপানিজ আরেকজন বাংলাদেশী। তিনজনের ভিতর খুব রেষারেষি। একদিন একটা মাছি ঢুকছে কিচেনে। সাথে সাথে চাইনিজটা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গেলো। কিছুক্ষন সাইসাই করে চালালো বাতাসে। মাছিটা পরে গেলো চার টুকরা হয়ে। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, ” এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের চার টুকরা করে ফেলি।”
আরেকদিন মাছি ঢুকতেই জাপানিজটা এগিয়ে গেলো। সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি আট টুকরা হয়ে গেলো। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, ” এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের আট টুকরা করে ফেলি”
পরেরদিন মাছি ঢুকছে একটা। বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে এক সময় চলে এলো। বাকি দুইজন বলল, “কি, তোমরা তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?”
“হুমমমম…তোরা বুঝোস না কিছুই। এমন কাম করছি যে অই মাছি আর কোনোদিন বাপ হইতে পারবো না!”
২৪)
ছোট্র বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।
ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, ‘কে লিখেছে এটা?’
কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।
পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা।
আবারও ক্ষেপলেন মিস, ‘কে লিখেছে এটা?’কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।
পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা।
মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা।তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা।
মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।
তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে।
২৫)
এক ভদ্রলোক এতই অলস ছিল যে বিয়ে করে বাসররাতে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে অপেক্ষায় ছিলেন কখন ভূমিকম্প হয়। হানিমুনটা তিনি ট্রেনেই সেরেছেন!!!
২৬)
আলাল আর দুলাল ক্রিকেট খেলা দেখছে। যখনই তামিম একটা চার মারলো তখন….
আলাল: ওরে কি গোল মারছেরে।
দুলাল: আরে বেকুব, গোল এখানে না, গোল হয় ক্রিকেট খেলার মধ্যে….
২৭)
ব্যাটসম্যান ছক্কা পেটাবার পর বলটা দর্শকদের ভিতরে গিয়ে পড়েছিল। একজন ফিল্ডার আস্তে আস্তে দৌড়ে গেল সেদিকে। বলটা ফেরত চাইল। কিন্তু বলটা কিছুতেই খুঁজে পাওয়া গেল না। দর্শকদের ভেতর বসে ছিল এক কমবয়েসী ছোকরা। সে খুব নিরীহ মুখে জানাল, আমার মনে হয়, বলটা বোধহয় এদিকে পড়ে নি। তবে আমি বাড়ি থেকে একটা বল নিয়ে এসেছি, আপনার খুব প্রয়োজন হলে একশ টাকা দিয়ে সেটা কিনতে পারেন। নেবেন?
২৮)
দুই এলিয়েন এসেছে পৃথিবীতে। ধরা যাক তাদের নাম এক্স আর ইয়। দুইজন মরুভূমিতে এসে নেমেছে। চারিদিকে কিছু নাই। দুইজন হাঁটা শুরু করল প্রাণের খোঁজে। অনেকক্ষণ হাঁটার পর তারা একটা পেট্রোল স্টেশনে এসে পৌছল। কোন একটা কারণে সেইদিন স্টেশনে কেউ নাই। নজলসহ পাইপটা মেশিনের গায়ে প্যাচিয়ে রেখে চলে গেছে। খাঁ খাঁ চারিদিক।
এরা দুইজন এগিয়ে এসে, তেল নেয়ার পাম্পটাকে অভিবাদন জানিয়ে বলল, “পৃথিবীবাসীকে স্বাগতম!”
বলাবাহুল্য, পাম্প কোন উত্তর দিলো না। এক্সের মেজাজ খারাপ হওয়া শুরু হল। সে আবার বলল, “পৃথিবীবাসীকে শুভেচ্ছা!” এবারও উত্তর নেই।
“কথা বলিস না ক্যানো?” এই বলে এক্স কোমড়ে রাখা আগ্নেয়াস্ত্র বের করল। ইয় তাড়াতাড়ি এসে এক্সের হাত চেপে ধরে বলল, “দোস্ত! ফায়ার করিস না।”
এক্স কথা শুনবে না। সে ফায়ার করবেই। কিছুক্ষন ধ্বস্তাধ্বস্তির পর এক্স ফায়ার করে দিল।
সাথে সাথে বিরাট বিস্ফোরণ। তারা দুইজন উড়ে গিয়ে পড়েছে দূরে। হাঁচড়ে-পাচড়ে উঠে দাঁড়ায় দুইজনেই। আহত হয়েছে, তবে সিরিয়াস কিছু না।
এক্স হাঁপাতে হাঁপাতে ইয় কে জিজ্ঞেস করে, “দোস্ত, তুই ফায়ার করতে মানা করছিলি, ক্যামনে বুঝলি আগে থেইক্যা?”
ইয় বলে, “গ্যালাক্সি ঘুইরা আমি কিছু শিখি আর না শিখি, একটা জিনিস শিখছি। যে ব্যাটা তার পুরুষাংগ নিজের শরীরে দুইবার পেচাইয়া এরপর সেইটা কানে গুজে রাখতে পারে, ওর লগে পাঙ্গা নিতে নাই।”
২৯)
১ম বন্ধুঃ জানিস আমার বউ পানিকে বিশাল ভয় পায়।
২য় বন্ধুঃ কেমনে জানলি?
১ম বন্ধুঃ আজ অফিস থেকে ফিরে দেখি গোসল করার সময়ও সিকিউরিটি গার্ডকে বাথটাবে পাহারায় রেখেছে।
৩০)
ক্লাস থ্রী এর দুই পিচ্চি পোলা টয়লেটে পিসাব করছে।
-দোস্ত! তোর জিনিসের ওপর চামড়া নাই ক্যান?
-আমার মুসলমানী হইছে।
– মুসলমানী কি জিনিস?
– মুসলমানীর সময় সামনের চামড়া কেটে ফেলে।
– তোর কবে করছে?
– জন্মের প্রথম সপ্তাহেই করছে।
– ব্যথা পাইছিলি দুস্ত?
– ছুটু ছিলাম ত কইতে পারি না। তবে হেভী ব্যথা পাইছিলাম এইটা শিওর। একবছর আমি হাটতেই পারি নাই!
৩১)
বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা। হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে!
বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না?
৩২)
রাতের মাতলামি শেষ করে পরদিন ঘুম থেকে উঠেছে বব। মাথা ব্যাথা করছে তার। গতকাল রাতে কি হইছে , কি করছে কিছুই মনে পড়ছে না।
বিছানা থেকে মাথা তুলেই দেখে পাশে দুইটা এসপিরিন আর এক গ্লাস পানি। বড়ি দুইটা খেয়ে উঠে পড়ল। তার জামা কাপড় ইস্ত্রী করে রাখা। তার পাশে একটা লাল গোলাপ। ঘরের সব কিছু বেশ পরিস্কার-সাধারনত এর পরিস্কার থাকে না। ড্রেসিং টেবিলের আয়নায় সে আবিষ্কার করে তার চোখের নিচে বড় কালো দাগ। গতকাল কি কেউ ঘুষি মেরেছে? তার কিছুই মনে পড়ে না। অফিস পার্টিতে এত মদ খাওয়া উচিত হয় নাই।
দাত মাজতে বাথরুমে ঢুকে দেখে আয়নায় লিপিস্টিক দিয়ে একটা চুমু আকা।
নিচে নোট
হানি,
তুমি ঘুমাচ্ছো দেখে আর জাগালাম না। নাস্তা রেডি আছে। আমি গ্রোসারি সেরেই আসছি। আজকে রাতে তোমার জন্য স্পেশাল রান্না হবে।
তোমার সোনাবউ
বব ডাইনিং টেবিলে গেল। তার পোলা নাস্তা করছে।
-বাপধন, গত রাইতে কি হইছিলো? আজকে সকালে দেখি সব সাজানো গোছানো, ঘর ত এত ভালা থাকে না।
-তুমার কিছু মনে নাই?
-না!
-তুমি রাইত তিনটার সময় আসছো। ঘরে ঢুকার সময় দরজায় বাড়ি খেয়ে তোমার চোখের নিচে দাগ পড়ল।
-আইচ্ছা। তারপর?
-আছাড় খেয়ে পড়ে তুমি আমাদের কফি টেবিলটা মাঝ বরাবর ভেঙ্গে ফেলছো। এরপর ড্রইং রূমের কার্পেটে একগাদা বমি করলা।
-এরপরও ঘরের সব ঠিক রইলো ক্যামনে?
-যখন তুমারে মায়ে বিছানায় নেয়ার জন্য জড়িয়ে ধরছে, তখন তুমি মায়রে কইছো, মাগী ছাইড়্যা দে আমারে! আমি বিবাহিত।
৩৩)
একশহরে দুই জমজ ভাই ছিল। বব আর জন। বব বিয়ে করেছিল লিসা নামের একটা মেয়েকে। কাকতালীয়ভাবে জনের লিসা নামে একটা ফিসিং বোট ছিল। আরো কাকতালীয়ভাবে ববের বউ লিসা যেদিন মারা যায় ঠিক সেইদিন জনের নৌকা লিসাও ডুবে যায়।
কয়েকদিন পর, শহরের এক বৃদ্ধা মহিলা জনের সাথে দেখা হলো। জন তার নৌকা লিসাকে হারিয়ে খুব একটা দুঃখ পায় নাই। এদিকে মহিলা ভেবেছে এইটা বব। ববের বউ মরায় সে নিশ্চয় কষ্টে আছে।
মহিলা বলল “আহা! কিরে পোলা, লিসার জন্য কষ্ট হয় রে?”
জন বলল, তেমন একটা হয় না।
কি বলিস ছোকরা!
আরে বলবেন না, যেদিন থেকে লিসা আমার হলো- সেদিনই আমি টের পেলাম আসলে লিসা বেশ খারাপ মাল। তার নিচটা বেশ ময়লা- পচা মাছের গন্ধ পেতাম। যেদিন আমি প্রথম তার ওপর উঠলাম- সে ছ্যাড়ছ্যাড় করে পানি ছেড়ে দিল। আমার মনের অবস্থাটা বুঝেন! তার পিছন দিকে তাকালে পরিষ্কারভাবেই একটা খাজ দেখা যেত। আর সামনের দিকের ছিদ্রটা যত দিন যেতে লাগল ততই বড় হতে লাগছিল। তবু তাকে দিয়ে আমার কাজ চলে যাচ্ছিল। কিন্তু শহরের চার যুবক এসে তার জীবন শেষ করে দিল। এই চাইর বদমাশ আসছিল একটু ভালো সময় কাটানোর জন্য। শহরে ভালো কিছু না পেয়ে এরা লিসাকেই পছন্দ করে ফেলল।আমি ত লিসাকে ভাড়া দিতে রাজি না। হাজার হোক লিসা আমার। কিন্তু হারামজাদাগুলা লিসার জন্য আমাকে টাকা সাধতে শুরু করল। আমি জানি লিসার ক্ষমতা নাই একসাথে চারজনকে নেয়ার- কিন্তু ওরা টাকা দিয়ে আমাকে রাজি করিয়ে ফেলল।
একটু দীর্ঘশ্বাস ফেলে জন বলল, ওরা চারজন একসাথে লিসার ওপর চড়ে বসতেই লিসা শেষ বারের মত পানি ছেড়ে দিয়ে …… শেষ হয়ে গেলো।
জনের কথা শেষ হতেই বুড়ি মাথা ঘুরে পড়ে গেলো।
৩৪)
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময় –
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং! ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ঢুকে যাই! ।
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ঢুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
৩৫)
বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো। সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত। পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা। কিন্তু সমস্যা হল সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা। এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না।
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে, এমন সময় খুব সুন্দর এবং বছর চব্বিশের এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে?
-৭৭? আমার বাসার পাশেই। হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে। আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাস, দুইটা মুরগি, বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না।
-এক কাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাসটা নেন আরেক হাতে।
বব তাই করল। চমৎকার কাজ করছে। পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। সে যাচ্ছে কাজিন জনের বাসায়।
পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট – আছে। এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে।
লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ।
-তাতে কি?
-আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে u know what শুরু করতে চান?
-হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাস। দুই বগলে দুইটা মুরগি। আমি কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি?
-ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল।
-ভুল করছেন। দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি?
একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম।
৩৬)
খদ্দেরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই মজা পাই, তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পয়সা নেবে কেন?
পসারিনীঃ আউটগোয়িং এই চার্জ লাগে, ইনকামিং ফ্রি!
৩৭)
তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?
: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।
: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।
৩৮)
এক দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেল। তাদের নাবালক মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি কার সঙ্গে থাকতে চাও, মায়ের সঙ্গে?
মেয়েটি বলল, না, মা বড্ড পেটায়!
তাহলে বাবার সঙ্গে?
না, বাবাও ভীষণ পেটায়!
তাহলে কার সঙ্গে থাকতে চাও?
আমি ক্রিকেটার আশরাফুলের সঙ্গে থাকতে চাই। ও ভারী ভালোমানুষ, চাইলেও পেটাতে পারে না!
৩৯)
শহরের পাড় মাতাল, বুড়া বব গেছে চার্চে। সবার সামনে সে প্রশ্ন করল, ফাদার! আর্থেরাইটিস কিভাবে হয়?
ফাদার ববের দিকে তাকালেন। ববের হাত পা কাপছে। যুবক বয়সে ববের অপরিমিত মদ খাবার কাহিনী শহরের সবাই জানে। আরো জানে যৌবনে সে যত্র-তত্র যে কোন মেয়ের সাথে শুয়ে পড়ত। ফাদার ভাবলেন, যুবক সম্প্রদায়কে একটা শিক্ষা দেয়া দরকার। তাই তিনি খুব ভাব নিয়ে বলা শুরু করলেন।
-এটা হয় পাপীদের। যারা খায় মদ। নারী যাদের কাছে বিনোদন মাত্র। যুবকেরা শুনে রাখ, তোমাদের এই যৌবনে তোমরা যে পাপ করবে উদ্দাম সঙ্গমে আর মদে- সেই পাপ তোমাদের ধরবে বার্ধ্যকে এসে।
বব শুনে মাথা নিচু করে রাখল কিছুক্ষন। এরপর বলল, ড্যাম! আজকে পেপারে দেখলাম পোপের আর্থেরাইটিস হইছে।
৪০)
ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে….
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে…. আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।
৪১)
গ্রীনল্যান্ডে, দুই এস্কিমো খুব সকালে এক চার্চে গিয়ে দরজা ধাক্কাতে লাগলো। এক পাদ্রি এসে দরজা খুলতেই একজন এস্কিমো প্রশ্ন করলো – আচ্ছা ফাদার, আপনাদের এখানে কি কোন বেঁটে নান কাজ করে যে কিনা তিন ফুটের মতো লম্বা?
ফাদার এদিক ওদিক মাথা নেড়ে বললেন – না হে, এরকম কোন নান এখানে কাজ করেন না।
এস্কিমোটা এবার একটু মলিন হয়ে জিজ্ঞেস করলো – আচ্ছা ফাদার, তবে কি এই এলাকার অন্য কোন চার্চে কোন বেঁটে নান কাজ করে?
ফাদার আবারো মাথা নাড়লেন – না এরকম কোন নান এ তল্লাটের কোথাও কাজ করে না।
অন্য এস্কিমোটা এবার হো হো করে হেসে উঠে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো। আর বলল – বলেছিলাম না ? তুই কোন নান না, রাতের আঁধারে একটা বড় পেঙ্গুইনের সাথে সেক্স করেছিস! হো হো হো হো!!!
৪২)
একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই। বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও। পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন। শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই।
রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, Father’S ASS SHOWS!!!
ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার দেয়া শুরু করলেন। পরের সপ্তাহেও রেসে অংশ নিলেন গাধা নিয়েই। এইবার তার গাধা রেসের প্রথমেই। পরদিন বিশাল ছবি সহ সংবাদপত্রের শিরোনাম- FATHER’S ASS OUT IN FRONT!!!
ফাদার আগ্রহ নিয়ে বিশপের সাথে দেখা করতে গেলেন। ফান্ডে বেশ ভালো টাকা জমা হচ্ছে গাধাটার কারনে। এদিকে গাধাটা আবার শহরের হিরো হয়ে গেছে। কিন্তু বিশপ পেপারের হেড লাইনগুলো পছন্দই করেন নাই। তিনি ফাদারকে হুকুম দিলেন, বদমাশ গাধাকে আর রেসে দিবেন না। ফাদার তাই করলেন।রেসে কভার করতে আসা সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করল গাধাটা রেসে নাই কেনো? সহজ-সরল ফাদার বলে দিলেন বিশপের নির্দেশেই এই কাজ করা হয়েছে। রেসিং ডে এর পরের দিন পেপারে আসল- BISHOP SCRATCHES FATHER’S ASS
বিশপ ত এইবার পুরা ক্ষেপা। তার কড়া নির্দেশ এলো ফাদারের কাছে। গাধাকে সরাও। ফাদার আর কি করবেন? এত শখের গাধা তার। কাছের এক সন্ন্যাসী আশ্রমে তার পরিচিত এক নান থাকেন। তিনি গাধাটা নানকে দিয়ে দিলেন। পরের দিনে পেপারে আসল, NUN HAS BEST ASS IN TOWN!!! এইবার পেপারের হেডিং দেখে বিশপ ফিট হয়ে পড়ে গেলেন। জ্ঞান ফিরে আসার পর নানকে খবর পাঠালেন, দয়া করে গাধাটা বিক্রি করে দেন।
নান তাই করলেন। নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে দিলেন গাধাটা। পেপারে খবর চলে আসল, NUN SELLS ASS FOR 1000 Taka.
বিশপের মাথা এইবার আউলিয়ে গেছে। পেপারগুলা যা শুরু করছে!!!! গাধাটার হাত থেকে যেভাবেই হোক মুক্তি পেতে হবে। তিনি নানকে নির্দেশ দিলেন, আপনি গাধাটা আবার কিনে নেন। এরপর সেটাকে জঙ্গলে ছেড়ে দেন। এরসাথে আমাদের চার্চের যেন কোনরূপ সম্পর্ক না থাকে। নান গাধাটা কিনে ফেরত নিলেন। তারপর বনে নিয়ে ছেড়ে দিলেন। সংবাদ সম্মেলন করে জানালেন, আমার গাধাটার সাথে চার্চের কোনরূপ সম্পর্ক আর নাই। সেটাকে মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। কেউই আর গাধাটার মালিক নয়। পরেরদিন পেপারের হেডিং- NUN ANNOUNCES HER ASS IS WILD AND FREE.
সেইদিন সকালে হার্ট এটাকে বিশপ মারা গেলেন।
৪৩)
সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ। সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বর করছেন। তো একজনকে দিগম্বর করে বললেন, “এই ছোকরা, তোর পাছা এত কালো কেন? তুই কি বিড়ি, সিগারেট কিছু খাস নাকি?”
ছোকরাও বেশ ত্যাঁদোড়, “কেন স্যার, পাছা দিয়া কি ধোঁয়া বের হচ্ছে?”
৪৪)
আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার মিতা ভাবীর অবৈধ্য সম্পর্ক আছে। আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর:
আবুল: তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
মিতা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর।
মি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।
আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।
মি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফট করছে।
আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে?
মি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া?
আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রা-টা পইড়া আছে।
৪৫)
বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।”
ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।”
মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”
৪৬)
মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো,”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!”
৪৭)
রোমেল আর তার বউ গলফ খেলা শিখতে গেছে এক পোড়খাওয়া গলফারের কাছে। প্রথমে রোমেলের পালা। কষে বলের ওপর ক্লাব চালালো সে। বল গিয়ে পড়লো ১০০ গজ দূরে।
“উঁহু, এভাবে নয়।” এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। “এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।”
এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো রোমেল। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার রোমেলের বউকে শেখাতে বসলেন গলফার।
“কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন। তারপর কষে হিট করুন।”
রোমেলের বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে।
গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!”
৪৮)
প্রেম চলাকালীন সময়ে প্রেমিকা প্রেমিককে বলল, এত জোরে না সোনা , প্লিজ। আমার হার্ট দুর্বল।
প্রেমিক আশ্বস্ত করল, ভয় পেও না, এটা অতদূর যাবে না।
৪৯)
তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই।
জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো।
ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে।
বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে।
বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো…
বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো।
সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে?
বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের “জিনিস” দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে?
সৈন্যরা : হাহাহাহা…বুড়ার খায়েশ দেখো…এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে।
সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো।
বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?….দাড়া…দেখ তাহলে মজা….
এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার “জিনিস” দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো….
সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ।
ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো?
বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি।
ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো?
বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো, ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার “জিনিস” ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারণ মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।
৫০)
বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতি মিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে। দরবেশ বাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”
৫১)
দীপ্ত দশম শ্রেনীতে পড়ুয়া মেধাবী ছাত্র। ভাল ফলাফল প্রত্যাশী দীপ্ত তাই রোজ সন্ধ্যার পর যৈবতী ম্যাডামের বাড়ীতে গিয়ে প্রাইভেট পড়ে। এক বৈশাখের সন্ধ্যায় তেমনি করে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার পর কাল বৈশাখী শুরু। প্রচন্ড ঝড় আর বৃষ্টি কিছুতেই থামছে না। সন্ধ্যা গড়িয়ে অনেক রাত। ঝড় কমলেও বৃষ্টি থামছে না। অবশেষে বৃষ্টিতে ভিজেই বাড়ী ফিরতে চাইলে যৈবতী ম্যাডাম না করেন। বলেন এত রাতে এইভাবে বৃষ্টি ভিজে বাড়ী ফেরার দরকার নাই। আজ রাত আমার এখানেই ঘুমিয়ে থাকো। সকালে চলে যেও। আমি তোমার মাকে ফোন করে দিচ্ছি।
দীপ্তঃ না ম্যাডাম, আমি আপনার বাসায় রাতে থাকতে পারবনা।
ম্যাডামঃ কেন? কি সমস্যা? আমি বিছানা করে দিচ্ছি তুমি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়।
দীপ্তঃ না ম্যাডাম, রাতে অন্যের বাসায় ঘুমাতে আমার সমস্যা আছে।
ম্যাডামঃ কি সমস্যা বল শুনি।
দীপ্তঃ না ম্যাডাম, সেটা বলা যাবে না।
ম্যাডামঃ না বললে তো তোমার সমস্যার সমাধান হবে না। তুমি বল, আমি সমাধান করে দেব।
ম্যাডামের অনেক পীড়াপিড়ির পর
দীপ্তঃ ম্যাডাম, রাতে অন্য কারোর নাভিতে আংগুল না দিয়ে ঘুমালে আমার ঘুম আসেনা।
প্রিয় ছাত্রের এমন অদ্ভুত সমস্যার কথা শুনে ম্যাডাম কিছুটা বিব্রত হলেও বিচলিত না হয়ে বললেন – ঠিক আছে, রাতে তুমি আমার নাভিতে আংগুল দিয়েই ঘুমিও।
এমন আশ্বাসের ভিত্তিতে দীপ্ত সে রাত ম্যাডামের বাসায় থেকে যায়।
পরদিন সকালে গোসল সেরে মাথার চুল ঝাড়তে ঝাড়তে ম্যাডাম লজ্জাবনত মস্তকে দীপ্তকে বলছে- দীপ্ত, কাল রাতে তুমি যেটাকে নাভি মনে করে আংগুল দিয়ে ঘুমিয়েছ সেটা আসলে নাভি ছিলনা।
উত্তরে দীপ্ত বলে- ম্যাডাম, আপনি যেটাকে আংগুল মনে করছেন, সেটাও আসলে আংগুল ছিল না।
৫২)
এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো। তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন। দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে। ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল। ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন।
প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল
এবং পরদিন
ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে। ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল।
৫৩)
দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো জুমন। রুমমেট সুমন বললো, ‘কী রে, কী হয়েছে?’
জুমন বললো, ‘আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো। তো, হয়েছে কি, মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর।’
‘আয় হায়। আর ডান চোখে কী হয়েছে?’
‘মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই। তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম …।’
৫৪)
ব্যাংক এ বেশ বড় একটা লাইন। ডেস্কে বসে যে মেয়েটা টাকা ও চেক জমা নিচ্ছে সে কানে হেডফোন লাগিয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছে। ফাকে ফাকে কাজ করছে। লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে সবাই বিরক্ত। একজনকে দেখে মনে হল তার বিরক্তির সীমা নাই। একটু পরপর বলছে, আর কত দাঁড়িয়ে থাকব? ভালো লাগেনা।
এক পর্যায়ে তার ধৈর্যচ্যুতি হল। সে লাইন ভেঙ্গে সবার সামনে এসে মেয়েটাকে বলল, তাড়াতাড়ি করেন। আমি সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকতে পারব না।
মেয়েটা হেডফোন সরিয়ে বলল, লাইন ধরেন।
-বালের লাইন ধরব আমি।
-বাজে কথা বলবেন না।
– মাগী তুই আমার চেক নিবি কিনা সেটা বল।
-খবরদার। আপনি বাজে ভাষা ব্যবহার করছেন। আমি ম্যানেজারকে ডাকতে বাধ্য হব।
-কুত্তী! যা তোর ম্যানেজারকে ডাক।
মেয়েটা ম্যানেজারকে ঠিকই ডেকে আনল। ম্যানেজার এসেই বলল, খারাপ ভাষায় কথা বলছেন কেনো? এইখানে সবাই সম্ভ্রান্ত লোক। আজেবাজে লোকদের এই ব্যাংক এ কোন কাজ থাকে না। এখন বলুন আপনার সমস্যা কি?
-আমি দশ কোটি টাকার এই চেকটা জমা দিতে এসে গত দেড় ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি।
ম্যানেজার চেকটা হাতে নিল। টাকার অঙ্ক দেখল। ছোট্ট একটা শিস দিল। এরপর বলল, আপনি চেক নিয়ে এসেছেন, আর এই মাগী আপনার চেক জমা নিচ্ছে না!
৫৫)
রেস্টুরেন্ট। চিকেন এর অর্ডার মাত্র এসে টেবিলে পৌছল। বব খাওয়া শুরু করবে এই সময় ওয়েটার এসে বলল, স্যার। থামেন। এই ডিস আপনাকে দেয়া যাচ্ছে না।
কেনো?
জন সাহেব আমাদের নিয়মিত খদ্দের। তিনি এই ডিস খান। আজকে এইটাই শেষ ডিস। সুতরাং দয়া করে এটা নিয়ে যেতে দিন। হাউসের তরফ থেকে আপনাকে আমরা অন্য একটা ডিস ফ্রি দিচ্ছি।
জন হারামজাদা কে? সে চাইলেই আমি ডিস ফেরত দিব ক্যানো? আমি দিব না। এই চিকেন আমি খাব। জন যা পারুক করুক।
ওয়েটার চলে গেলো। একটু পর এক পুলিশ অফিসার আসল। এসেই বলল, কুত্তার বাচ্চা ! আমার চিকেন দে!
বব বুঝল এর নামই জন।
সে বলল, আমার ডিস আমি খাব! কিছুতেই তোকে দিব না।
আইচ্ছা! তোকে সাবধান করে দিচ্ছি। তুই মুরগিটার যা করবি, আমিও তোর তা করমু। তুই যদি মুরগির একটা রান ছিড়স, তোর রানও আমি ছিড়মু। খবরদার! মুরগির গায়ে হাত দিবি না।
আমি মুরগির সাথে যা করমু, তুই আমার সাথে তা করবি? আইচ্ছা! দেখ শালা…এই বলেই বব মুরগির দুই পা ফাক করে, ইয়ের ভিতর দুইটা আঙ্গুল ভরে দিলো। এরপর আবার আঙ্গুল দুইটা বের করে নিজের মুখে চুষে নিল। এরপর উঠে প্যান্ট খুলল। জনের দিকে তাকিয়ে বলল, ওকে শুরু কর দেখি!
৫৬)
জন নয়া ফ্লাটে ঊঠছে। ওর বাবা-মা আসছে দেখতে কি অবস্থা। এসে দেখে সে একা থাকে না, তার মেয়ে রুমমেট আছে একজন। লিসা নাম তার। মেয়েটা যাকে বলে সেই রকম সুন্দরী আর রমনীয়।
ওর মার সন্দেহ হলো,
-বাবা! তোমরা দুইজন কি লিভ টুগেদার শুরু করছো?
-না মা। সে আমার রুমমেট। এর বেশি কিছু না।
-সে তোমার সাথে রাতে থাকে না?
-না। ফ্লাটে ত দুইটা বেড। এই দেখ সে এইটাতে থাকে আর আমি থাকি পাশের রূমে।
-হুম! ভালো।
পরের সপ্তাহে লিসা জনকে জানালো তার খুব দামী ঘড়িটা পাওয়া যাচ্ছে না। যেদিন জনের বাবা-মা এসেছে তার পরদিন থেকেই ঘড়িটা গায়েব। জন ভাবল এটা নিয়ে মাকে ফোন করা যায় না। তাই সে একটা চিঠি লিখল।
মা!তুমি যাওয়ার পরদিন থেকে লিসা তার ঘড়িটা খুজে পাচ্ছে না। আমি বলতে চাই না তুমি ঘড়িটা নিয়েছো, আমি এটাও বলতে চাইনা যে ঘড়িটা তুমি নাও নি। কিন্তু কথা হল, তুমি যাওয়ার পরদিন থেকে ঘড়িটা কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে না।
জনের মা উত্তর দিল, বাবা।আমি বলতে চাই না লিসা তোমার সাথে রাতে শোয়, আমি এটাও বলতে চাই না, লিসা তোমার সাথে রাতে শোয় না। কিন্তু কথা হল, লিসা যদি নিজের খাটে রাতে শুইত, তবে চাদরের নিচে ঘড়িটা পেয়ে যেত।
৫৭)
বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না!
তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না!
হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি।
দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল-
তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।
৫৮)
তিন টিনএজ বান্ধবী এক সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পরের শনিবার থেকে তাদের পরবর্তী সেমিস্টার শুরু হবে। তাই শুক্রবার দিন তিন বান্ধবী একসাথে ডেটিং এ বেড় হলো। সারাদিন ডেটিং করার পর কাকতালীয় ভাবে সন্ধ্যায় এক সাথে তিনজন বাসায় ফিরলো।
প্রথম এক বান্ধবী উৎফুল্ল ভাবে অপর দুইজনকে বলল – রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার পরিপাটি চুল এবড়ানো থেবড়ানো, নিজেকে আয়নায় দেখলে পাগলীনি মনে হবে সেটা।
দ্বিতীয় বান্ধবী প্রথম বান্ধবীর উপর লাফ দিয়ে পরে বলল – হলো না, সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার সুন্দর ম্যাকাপ নিঃশেষ হয় গেছে, তোমার ঠোঁটে লিপস্টিকের লেশ মাত্র নেই সেটা।
তৃতীয় বান্ধবী চুপ করে বসে বসে তাদের কথা শুনছিলো। কোন কথা বলছিলো না। অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর নিজের অন্তর্বাস খুলে দেয়ালের দিকে ছুঁড়ে মেরে বলল – “সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে এটা হারিয়ে ফেলা।”
৫৯)
একদিন এক জেনারেল, এক ক্যাপ্টেন আর এক মেজর বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প করছেন। কথায় কথায় সেক্সের কথা উঠে আসলো।
জেনারেল বলল, জান, আমার কাছে সেক্স মানে হচ্ছে ৮০% পরিশ্রম আর ২০% আনন্দ।
তারপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন বাদবাকিদের। জবাবে ক্যাপ্টেন বলল, আমার কাছে সেক্স মানে ৬০% পরিশ্রম আর ৪০% আনন্দ।
এবার মেজরের পালা আসলে মেজর বললেন আমার মতে সেক্স হচ্ছে ৫০% পরিশ্রম আর ৫০% আনন্দ।
ঠিক সেই সময় এক বাটলার ঢুকে পড়লে জেনারেল বলল, এই বল তো, তোর কাছে সেক্স মানে কি?
জবাবে বাটলার বললো, স্যার আমার কাছে সেক্স মানে ১০০% ই আনন্দ এতে কোন পরিশ্রমই নাই।
এর জবাব শুনে সবাই রেগে গিয়ে বলল, এটা তোকে প্রমাণ করতে হবে। না পারলে তোকে পানিশমেন্ট দেওয়া হবে। তখন বাটলার জবাবে বলে, এতো খুবই সহজ স্যার! কারণ সেক্সে যদি কোন পরিশ্রম থাকতো তাহলে তা আপনারা আমাকে দিয়েই করাতেন।
৬০)
বাসের সামনের সিটে এক নানের পাশে এসে বসল এক হিপ্পি। নানের চেহারা দেখে সে রীতিমত মুগ্ধ। যেভাবেই হোক এই নানকে শয্যাসঙ্গী করতেই হবে। কিন্তু কীভাবে নানকে মনের কথাটা বলা যায়। অনেক চিন্তা ভাবনার পর শেষপর্যন্ত সরাসরি নানকে সেক্সের প্রস্তাব করে বসল হিপ্পি। হিপ্পির এই প্রস্তাবে নান তো রীতিমত আশ্চর্য! এই পোলায় বলে কী!!
মনে মনে রেগে উঠলেও বিনয়ের সাথে হিপ্পির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন নান। সামনের স্টপেজে নেমে গেলেন নান।
এদিকে হিপ্পি কিছুটা মন খারাপ করে বসে আছে বাসে। বাসের ড্রাইভার এতক্ষণের কথোপকথন সবটাই শুনেছে। ড্রাইভার বলে উঠল, “তুমি চাইলে সুন্দরী নানের সাথে সেক্স করার উপায় বাতলে দিতে পারি।“
“অবশ্যই” , আনন্দে হাতে কিল মেরে বসল হিপ্পি।
“নান প্রতি বৃহস্পতিবার রাতে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করার জন্য কবরস্থানে যান। সে সময় যদি তুমি হঠাৎ সাদা আলখাল্লা পড়ে অন্ধকার থেকে বের হয়ে এসে তাকে বোঝাতে পার যে তুমি গড, তাহলে নানকে দিয়ে যে কোন কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভব। “
আইডিয়াটা হিপ্পির বেশ পছন্দ হয়েছে। ড্রাইভারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাস থেকে নেমে পড়ল সে। পরের বৃহস্পতিবারে সন্ধ্যা নামতেই সর্বাঙ্গ সাদা আলখাল্লায় ঢেকে গোরস্থানের এক চিপায় বসে নানের জন্য বসে রইল হিপ্পি। গোরস্থানে জমাট অন্ধকার। সামনে বেশি দূরে দেখা যায় না। ঘণ্টাখানেক পরে কোন একজনকে গেট থেকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসতে দেখা গেল। পড়নের রোব দেখে হিপ্পি নিশ্চিত হল এটাই নান। কিছুক্ষুণ পর সামনে এক জায়গায় হাঁটু গেড়ে বসে প্রার্থনায় ডুবে গেলেন নান।
“এই সুযোগ”, মনে মনে বলল হিপ্পি।
আলখাল্লাটা ভালো করে গায়ে জড়িয়ে নানের সামনে এসে ভরাট গলায় হিপ্পি বলে উঠল , “আমিই গড! এতক্ষণ ধরে তোমার সব প্রার্থনা আমি শুনেছি। তোমার সকল প্রার্থনা কবুল করা হবে। তবে তার আগে আমার প্রতি তোমার বিশ্বাস যাচাই করার জন্য তোমার পরীক্ষা নেওয়া হবে। তোমাকে আমার সাথে সেক্স করতে হবে।”
স্রষ্টার আদেশ অমান্য করার মত সাহস নানের নেই। তাই তিনি রাজি হয়ে গেলেন। তবে শর্ত অন্যভাবে করতে হবে। নান নিজের ভার্জিনিটি খোয়াতে চান না।
হিপ্পি ভেবে দেখল এই প্রস্তাব খারাপ না। তাই নানের প্রস্তাব অনুমোদন করল হিপ্পি। বেশ কিছুক্ষণ আদর সোহাগ চলল। কর্ম শেষে শ্রান্ত হিপ্পি এবার নানকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য আলখাল্লা খুলে বলল, ” এই দেখুন আমিই সেই হিপ্পি আপনি যার সাথে সেক্স করতে রাজি হন নি”
এবার হাসতে হাসতে নিজের রোব খুলতে খুলতে একটি পুরুষ কণ্ঠ জবাব দিল, “তবে রে! এই দ্যাখ আমিই সেই ড্রাইভার যে তোকে দিয়ে এতকিছু করিয়ে নিল।”
৬১)
দুই কুকুর গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনকে বলে, তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।
:না
:কেন?
:আমি অপেক্ষায় আছি।
:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।
একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।
আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিনের জনের অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবণ বেশী হবে।
৬২)
জসিমের সেভ করা দরকার হলো ….তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে । নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , “আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও।”
নাপিত করলো কি, একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো। কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল, আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে।
গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল, “খুব ভালো …. কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে?”
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল, “ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।”
৬৩)
নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।
প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।
এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।
বলো তো আমি কে? ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।
আমি জানি তুমি কে! উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।
বলো তো আমি কী চাই?
আমি জানি তুমি কী চাও!
বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?
৬৪)
ঈশ্বর তিন দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাইলেন কার কি ইচ্ছা।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট: স্যার, আমার দেশ কবে এই অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারবে। ঈশ্বর বললেন-আরও ১০ বছর লাগবে। ওবামা চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি ক্ষমতায় থাকতে তা আর দেখে যেতে পারব না।
চীনের প্রেসিডেন্ড: স্যার, আমার দেশ কবে অর্থনীতিতে স্বয়ং সমপূর্ণ দেশে পরিণত হবে। ঈশ্বর বললেন- আরও ২০ বছর লাগবে। চীনের প্রেসিডেন্ড চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি বেচে থাকতে তা বুঝি আর দেখে যেতে পারবনা।
বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট: স্যার আমাদের দেশের সব সমস্যা কবে শেষ হবে।
এবার ঈশ্বর হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে দিলেন-হায়রে তোদের সমস্যা যে কবে শেষ হবে তা বুঝি আমি আর দেখে যেতে পারলাম না।
৬৫)
জন খুব সাদাসিধা নার্ভাস, শীর্ণ সাস্থ্যের একটা ছেলে। মেয়েদের প্রতি প্রবল আকর্ষণ, কিন্তু মেয়েরা তাকে থোড়াই কেয়ার করে। তাই পাশের ফ্ল্যাটে যখন নতুন একজন সুন্দরী, উন্নতবক্ষা বিবাহিতা মহিলা আসল, জনের আফসোস করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না হয়তো। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। দিস গার্ল ইস সামথিং এলস। জনের মাথা মোটামুটি খারাপ হয়ে গেল তাকে দেখে। সে সিদ্ধান্ত নিল, আর ব্যাকফুটে নয়, এইবার কিছু করতেই হবে।
তাই একদিন দোয়াদুরুদ পড়ে বুকে ফুঁ দিয়ে হাজির হল সে সেই পরীর ফ্ল্যাটে। কলিংবেল টেপার পর দরজা খুলে দিল মহিলার ষন্ডামার্কা স্বামী। হাই হ্যালো বিনিময়ের পরে জন আসল কথাটা পাড়ল।
“আমি আপনার স্ত্রীর অনাবৃত বুকে চুমু খেতে চাই। এটা করতে দিলে আপনাদের ১ মিলিওন ডলার দেব”
প্রথমে এই ভয়াবহ প্রস্তাব শুনে স্বামী ভদ্রলোকতো জনকে মেরে বসে আর কি! কিন্তু পরক্ষণেই সে ভেবে দেখল “১ মিলিওন ডলার! বাপস্! এটার জন্যে একটু স্যাক্রিফাইস করা যেতেই পারে। কেউ তো আর জানছেনা।”
তো সে তার স্ত্রীর সাথে আলোচনা করে রাজী হয়ে গেল।
জন এখন তার স্বপ্নকন্যার অনাবৃত বুক দলিত মথিত করতে ব্যস্ত। ৫ মিনিট যায়, ১০ মিনিট যায়, কিন্তু জন চুমু আর খায়না, খালি….!!
মহিলা এতক্ষণ ডলারের স্বপ্নে বিভোর থাকার পর এইবার একটু অধৈর্য হয়ে গেলো।
“কি ব্যাপার, আপনি চুমু খাবেন কখন?”
সাথে সাথে জন হাত সরিয়ে নিল ওখান থেকে।
“আমি আসলে চুমু খেতে পারবনা ওখানে, কারণ আমার ঐ পরিমাণ টাকা নেই!”
A deal is a deal!
৬৬)
এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ।
তার বউ বিরক্ত।
– তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি?
-ইচ্ছা করে আবার করা যায়?
-কি জানি। তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখো কমাতে পারো কিনা।
এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে।
পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে।
বউ বিরক্ত হয়ে বলল
-তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন পর কিন্তু বায়ুর সাথে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।
– তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো?
-বের হবে …একশবার হবে…তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো।
একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে।
তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না।
উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি।
নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল।
এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে।
চুপ করে নেমে এলো।
রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে।
কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার।
বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা।
আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই।
এসেই বলে
– ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না ।
আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার।
– তাই নাকি?
-তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।
৬৭)
শিকাগোর এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না। একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না।
ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে apr।
সে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন?
আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল।
যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক!
পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে।
জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা।
কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম।
apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস…
৬৮)
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে এক সৈনিক পালিয়ে চলে আসল। সবাই বলতে লাগল-শেষ পর্যন্ত তুমি তাহলে ভয়ে কাপুরুষের মত পালিয়ে চলে এলে।
সৈনিকের উত্তর: ঠিক তা নয়। আমার যুক্তি শুনলেই তোমরা তা বুঝতে পারবে-
দেয়ার আর টু পসিবিলিটি ইন ফ্রন্ট। যুদ্ধে আমি শত্রুকে মারব, নয়ত শত্রু আমাকে মারবে। আমি শত্রুকে মারলে নো প্রবলেম।
কিন্তু শত্রু আমাকে মারলে এগেন দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমি আহত নতুবা নিহত হব। আহত হলে নো প্রবলেম।
কিন্তু নিহত হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় ওরা আমাকে জ্বালিয়ে দেবে নয়ত কবর দেবে। জ্বালিয়ে দিলে নো প্রবলেম।
কিন্তু কবর দিলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমার কবরের উপর বড় বড় গাছ জন্মাবে, নয়তো ঘাস জন্মাবে। ঘাস জন্মালে নো প্রবলেম।
কিন্তু বড় গাছ জন্মালে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। গাছের কাঠ দিয়ে হয় ফার্নিচার তৈরী হবে নতুবা কাগজ তৈরী হবে। ফার্নিচার তৈরী হলে নো প্রবলেম।
কিন্তু কাগজ হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। ভাল কাগজ হলে তা দিয়ে সংবাদপত্র ছাপা হবে কিন্তু বাজে কাগজ হলে তা দিয়ে টয়লেট পেপার তৈরী হবে।
লোকজন বাথরুমে তাদের বটম সাফ করার জন্য আমাকে ব্যবহার করবে। যা আমি একজন সৈনিক হয়ে কিছুতেই সহ্য করতে পারবনা। তাই আমি যুদ্ধ করতে আগ্রহী নই। করো পায়ুর জন্য আমি আমার আয়ু বিসর্জন দিতে রাজী নই।
৬৯)
এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা … …
ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল। লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে।
শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
ছেলে রেগে মেগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।
৭০)
৫ বছরের দীর্ঘ ঘটনা বহুল অথচ শারীরিক ক্ষুধা বর্জিত স্বচ্ছ প্রেম জীবন, প্রেমিকার হঠা্ৎ ঠিক হয়ে যাওয়া বিয়ের মাধ্যমে শেষ হয়ে গেল। প্রেমিক বেচারার মনে যত না হতাশা, তার চেয়ে বেশী আফসোস। বেচারা রাতে ঠিকমত ঘুমাতেও পারে না। অবশেষে ১ দিন মনোবল শক্ত করে সোজাসুজি সাবেক প্রেমিকার শ্বশুর বাড়ীতে উপস্থিত হল। এত বড় ছেকা খাওয়ার পর তার কপাল এতটুকু ভালো হলো যে বাড়িতে অন্য কোন মানুষ ছিল না।
প্রেমিকাকে কাছে পেয়ে সরাসরি কাজের কথা বলল, ”আমি তোমাকে ৫ বছর ভালোবেসেছি। কোন দিন অন্যায় ভাবে কিছু চাইনি। আজ আমি একটা কিছু চাইব। আমাকে দিবা কিনা বল?”
মেয়েটি তার কথা বুঝতে পেরে মনে মনে বলে,”সর্বনাশ।” কারণ ৫ টা বছরের প্রেমের সময় ছেলেটি তাকে কখনো অসম্মান করেনি। তাঁর সম্মতি থাকার পরও ছেলেটি তাকে ভোগ করেনি। তার প্রতিদানে এতে তার রাজী হওয়া উচিত। কিন্তু হাজার হলেও সে এখন আর একজনের বউ। সে চালাকিতে উত্তর দেয়, ”কি চাও আগে তুমি বল?”
ছেলেটির প্রশ্ন,”আগে বলো দিবা কিনা?” মেয়েটি আবার একই কথা বলে। কিন্তু ছেলেটিও নাছোড়বান্দা। মেয়েটি শেষমেষ চিন্তা করে যা হবার তাই হবে। একবারই তো, প্রতিদিনই তো আর না?
সে ছেলেটিকে কথা দেয়। সে যা চাইবে তাই সে দিবে।
ছেলেটি মুখখানা গম্ভীর করে বলে,”যা বলব তাড়াতাড়ি করবা। আগে একটা গ্লাস আনো।”
মেয়েটি তাই করল। ”এবার তুমি গ্লাসটি ভর্তি করে তোমার urine দাও।”
মেয়েটি হতভম্ব হলেও তাড়াতাড়ি তাই করে ছেলেটির হাতে তাঁর urine ভর্তি গ্লাসটি ধরিয়ে দেয়।
ছেলেটি গ্লাস নিয়ে নিজের বাড়ির নিজের ঘরে এসে তাঁর “ওইটা” গ্লাসে ডুবিয়ে ধরে বলে,”নে বাবা খা। মাংস তো আর খেতে পারলি না, ঝোলই খা।”
৭১)
পুলা বড় হইতাসে তাই বাপ-মা ঠিক করসে এখন থেইক্যা ওই(!) সুময় হইলে তারা কইবো টাইপ রাইটার আনো।
একদিন বাপে পুলারে ডাইক্যা কয়: তুমার মারে কও টাইপ রাইটার আনতে।
কিছুক্ষণ পুলা আইয়্যা কয়: আম্মায় অহন রানতেসে পরে লইয়া আনবো কইসে।
বাপের তো মিজাজ বিলা।
আবার পোলারে কইলো তুমার মারে কও এক্ষন টাইপ রাইটার আনতে। আমার এক্ষন দরকার।
অনেক সময় পরে পুলা আইস্যা কয়: আম্মায় কইসে টাইপ রাইটার রেডী করসে। তুমারে যাইতে কইসে।
বাপে চেইত্যা কয়: হারামজাদা, তুর মারে গিয়া ক’ আমার এহন টাইপ রাইটার লাগবোনা, আমি হাতেই লেইখ্যা ফালাইসি।
৭২)
মাইয়া বড় হইসে তাই বাপ-মা ঠিক করসে এখন থেইক্যা ওই(!) সময় হইলে তারা কইবো চলো চিনি খাই। এইভাবেই চলতাসিলো।
কিন্তু একদিন কামের পুলা চিনতাইলো, আরে সাহেব আর বেগম সাব চিনি খাইতে হইলে রান্নাঘরে যাইবো, বেডরুমে দরজা বন্ধ কইরা কি করে।
সে একদিন উঁকি দিয়া সব দেইখ্যা নিলো আর এরপরে সাহেবের মাইয়্যার উপ্রে এপ্লাই কইরা দিসে।
একদিন ধরা খাইসে আর সাহেবের হেভ্ভী ধোলাই শুরু হইলো। মারতে মারতে তারে বাইরে নিয়া গেসে।
পাবলিকে জিগায়, অয় কি করসে এমুন ধুলাই দিতাসেন?
সাহেব তো আর কইতে কিয়ের লাইগ্যা ধোলাই।
কামের পুলা কয়, আমি কিসু করি নাই। খালি চিনি খাইসি।
পাবলিকে কয়, সামান্য চিনি খাওনের লাগি এমুন মারতাসেন?
সাহেব চেইত্যা কয়, ওরে হারামজাদা চিনি খাইবি ভালা কতা তয় পুরান বস্তা রাইখ্যা নতুন বস্তা খুললি ক্যান?
৭৩)
রনের সব কিছুই ঠিক ছিল। জুলির সাথে অনেক দিন প্রেম করার পর ও তাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে। জুলির পরিবারও ওকে মেনে নিয়েছে। বিয়ের দিন তারিখও মুটামুটি ঠিক। কিন্তু সমস্যা এক জায়গাতেই। তা হলো জুলির ছোট বোন টিশা। টিশা ভীষণ সুন্দরী আর সেক্সি!
যদিও জুলিও কম সুন্দরী না। কিন্তু টিশা রনকে দেখলেই কেমন যেন করে বলে রনের মনে হয়! যেমন ইচ্ছা করে বুক, পা বের করা, ইংগিত দেয়া এসব আর কি! টিশা কিন্তু আর কারো সামনে এমন করে না। যাই হোক, এটা নিয়ে রন একটু অস্বস্তিতেই ছিল। রনের অস্বস্তি আরো বেড়ে গেলো যখন ও একদিন জুলিদের বাসায় গিয়ে দেখলো যে ওখানে টিশা ছাড়া আর কেউ নেই।
এবার টিশা সরাসরি ওকে বলেই ফেললো, “তোমাকে আমার ভালো লাগে! যেহেতু আপুর সাথে তোমার বিয়ে হতে যাচ্ছে তাই তোমাকে চিরদিনের মতো করে পাবার উপায় নেই। কিন্তু তোমার বিয়ে হবার আগে আমি তোমাকে একবারের জন্য কাছে পেতে চাই। আমি উপরের তলায় অপেক্ষা করছি।”
এই বলে টিশা উপরে চলে গেলো এবং উপর থেকে নিজের প্যান্টি খুলে ছুড়ে ফেললো! রনের মাথা ঘুরতে লাগলো! সে কোন দিকে না তাকিয়ে মূল দরজা খুলে বের হয়ে গাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলো। একটু এগোবার পর সে দেখলো তার হবু শ্বশ্বুর ও জুলি দাঁড়িয়ে আছে!
তারা দু জনেই রনকে জড়িয়ে ধরলো! রনের হবু শ্বশ্বুর বলতে লাগলো, “আমি আজ খুব খুশি! তোমার সততা পরীক্ষা করার জন্য আমরা টিশাকে দিয়ে এই নাটকটি করিয়েছিলাম! তুমিই জুলির উপযুক্ত পাত্র!”
রন একটু হতভম্ব হয়ে ভাবতে লাগলো, “যাক আজকের ঘটনা থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখলাম। ভুলেও কনডম কখনও মানিব্যাগে রাখা যাবেনা! কনডম রাখার জন্য গাড়ির গ্লভস্ই উপযুক্ত জায়গা!!”
৭৪)
বহুদিন আগে একদেশে এক রাজা ছিল। রাজার রানীর ছিল বিশাল বক্ষ।
রাজার মন্ত্রী শ্যামের বহুদিনের স্বপ্ন রানীর বুক চাটার। কোন পথ না বের করতে পেরে সে রাজার প্রাইভেট ডাক্তার রামরে ধরল। দুঃখ খুলে বলল। মাত্র ১০০০ হাজার টাকা দিলে রাম রানীর বুক চাটার ব্যবস্থা করে দেবে। শ্যাম রাজি হলো।
পরের দিন রানী গোসলে গেলে রাম ডাক্তার তার অন্তর্বাসে চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিল। গোসল সেরে অন্তর্বাস পরার সাথে সাথে চুলকানি শুরু হলো। খবর পাইয়া রাজা মশাই ডাক্তার রামরে ঔষধ দিতে বলল। কায়দা করে রাম রাজারে বুঝালো, এই রোগের ঔষধ এক মাত্র মন্ত্রী শ্যামের লালায় আছে। সে যদি ঘন্টাখানেক রানীর বুক চেটে দেয়, তাহলে উপশম হবে।
রানীর দুঃখে রাজার কলজে ফাটে ফাটে অবস্থা।
তবু রাজা রাজি হলেন। এদিকে শ্যাম চাটার আগে ডাক্তার ঔষধ দিয়ে দিলেন।
তারপর ১ ঘন্টা চেটে এসে শ্যাম ভাবল ডাক্তার এই কথা রাজারে বলতে সাহস পাবে না যে, সে নিজেই চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিয়েছে, কাজেই ডাক্তাররে সাফ জানাইয়া দিল টাকা দিতে পারবে না।
মুচকি হাইসা ডাক্তার চলে গেল, আর বলে গেল নেক্স্ট চাটার জন্য প্রস্তুত থাকতে।
পরের দিন সারাদেশে খবর হইয়া গেল, রানীর চুলকানির জীবানু, রাজার পায়ুতে লাগছে,
চাটার লোকতো আছে চিন্তা কি।
৭৫)
বাংলাদেশের এক এমপি কে আমেরিকান এক মন্ত্রী তার ফার্ম হাউস এ দাওয়াত করেছেন । বাংলাদেশি এমপি ফার্ম হাউস ঘুরে ঘুরে দেখছিল আর ভাবছিল এত বড় ফার্ম হাউস মন্ত্রী বানাইলো কেমনে ? তিনি মন্ত্রী কে জিজ্ঞাস করলেন । মন্ত্রী তাকে ফার্ম হাউস এর ছাদে নিয়ে গে…লেন । আর একটি ব্রিজ দেখিয়ে বললেন ” এই ব্রিজ এর বাজেট ছিল ১০ কোটি ডলার , আমি ব্রিজ বানাইছি ৫ কোটি দিয়া বাকি টা দিয়া ফার্ম হাউস । ১০ বছর পরের ঘটনা।
এমপি ততদিনে মন্ত্রী হয়েছেন ।তিনি আমেরিকান ঐ মন্ত্রী কে তার বাসায় দাওয়াত দিলেন। আমেরিকান মন্ত্রী দেখলেন বাংলাদেশি মন্ত্রী বাসা বানান নি বানাইছেন রাজ প্রাসাদ ।আমেরিকান মন্ত্রী বাংলাদেশি মন্ত্রী কে রাজ প্রাসাদ এর রহস্য জিজ্ঞেস করলেন ।বাংলাদেশি মন্ত্রী আমেরিকান মন্ত্রী কে ছাদে নিয়ে গেলেন । এবং বললেন ঐ যে দেখছেন একটা নদী,তার উপর যে ব্রিজ টা দেখছেন সেইটার বাজেট ২০ কোটি টাকা। আমেরিকান মন্ত্রী অনেকক্ষণ নদীর দিকে তাকিয়ে থাকলেন। তারপর বললেন “কই ব্রিজ তো দেখছি না”। বাংলাদেশি মন্ত্রী বললেন ” ব্রিজ দেখবেন কেমনে পুরা টাকা দিয়া তো আমি প্রাসাদ বানাইছি” ।
৭৬)
একবার এক বনে কারা যেন ভায়াগ্রা ছড়িয়ে গিয়েছিল। সেই ভায়াগ্রা সেবন করে সকল পুরুষ প্রানীর যৌন কামনা ছিল তুঙ্গে। তারা সারাদিন তাদের নারী সঙ্গিনীদের সাথে যৌন খেলায় মত্ত থাকত। এক পর্যায়ে সঙ্গিনীরা বিরক্ত হয়ে বনের রাজা সিংহের কাছে বিচার দেয়। সিংহ মশাই গবেষনা করে দেখেন যে ভায়াগ্রার প্রভাব কমতে আরো এক বছর লাগবে। তাই তিনি সকল প্রানীকে তাদের ওটা কেটে জমা দিতে বলেন এবং একটা করে টোকেন দেন। কথা দেন এক বছর পর টোকেন মিলিয়ে সবার জিনিষ সবাইকে ফেরত দিবেন। অন্য সব প্রানীর মত বানর ও মন খারাপ করে তার ওটা জমা দিয়ে আসে। বাসায় এসে দেখে যে তার স্ত্রী খুশিতে বাগবাকুম।
বানরের স্ত্রীঃ হাহা এখন কি করবা? আগেই বলেছিলাম……
বানরঃ বেশী হাইসো না। এক বছর পর টের পাইবা।
বানরের স্ত্রীঃ কেন?? এক বছর পর কি হবে??
বানরঃ জমা তো দিয়ে আসছি আমার টা টোকেন আনছি ঘোড়ারটা।
৭৭)
বব সিগারেটখোর। সারাদিন ফুকে চলছে। ওর বঊ বিরক্ত হয়ে তাকে ধরে নিয়ে গেলো ডাক্তারের কাছে বিড়ি ছাড়ানোর জন্য। ডাক্তার বুদ্ধি দেয়। বব সেইকথা মত চলে। কয়দিন বিড়ি ফুকা বন্ধ থাকে। এইসময় বব রাতে ঘুমাতে পারে না। কয়েকটা রাত নির্ঘুম কাটিয়ে আবার সিগারেট ফুকা শুরু হয়। রাতের ঘুমও ফিরে আসে। এদিকে বার বার ডাক্তারের কাছে আসতে হচ্ছে।
শেষবার ডাক্তার বলল, এইবার আপনাকে আল্টিমেট বুদ্ধি দিচ্ছি। এইটা ফেইল করলে আমিও ফেইল। আপনাকে অন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
বুদ্ধিটা কি?
আপনি যখন এক প্যাক সিগারেট কিনবেন তখন দুইটা সিগারেট প্যাকেট থেকে বের করে, নিজের পাছার ফুটোতে ভরে দিবেন সামান্য সময়ের জন্য। এরপর দুইটাকে বের করে এনে প্যাকেটের অন্য সিগারেটের সাথে মিশিয়ে ফেলবেন। যেহেতু আপনি জানেন না কোন দুইটা ময়লা সিগারেট, আপনি সিগারেট খেতে পারবেন না।
দুই সপ্তাহ পর ববের বউ আসছে। বব আসে নাই।
ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, কি কাজ হইছে?
বব ত সিগারেট খাওয়া বন্ধ করছে। কিন্তু এখন ত আবার পাছায় দুইটা সিগারেট না ভরা পর্যন্ত সে রাতে ঘুমাতে পারে না।
৭৮)
এক লোকের তিনটি বিচি। সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত। লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না। উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল ।
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি।
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না।
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টা।
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না। পরিস্কার করে বলুন।
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি।
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??
৭৯)
আগুনের মতো সুন্দরী এক মেয়ে বারটেন্ডারের টেবিলে এসে বসলো এবং আংগুল দিয়ে ইশারায় বারটেন্ডারকে ডাকলো। বারটেন্ডার ঢোক গিলতে গিলতে এগিয়ে গেলো!
মেয়েটি বারটেন্ডারের গালে আদুরে ভংগিতে হাত বুলাতে বুলাতে বললো, “তুমি কি এই বারের ম্যানেজার?”
বারটেন্ডার কোন মতে জবাব দিলো, “না।”
মেয়েটি এবার বারটেন্ডারের কপাল ও চুলে আস্তে আস্তে হাত বুলাতে লাগলো এবং বললো, “ম্যানেজার কি আছে?”
বারটেন্ডার কোন মতে ঢোক গিলে গলা ভিজিয়ে বললো, “ন.. না।”
মেয়েটি এবার আংগুল দুটো ধীরে ধীরে বারটেন্ডারের কপাল নাক ছুইয়ে তার মুখের ভেতর দিয়ে দিলো!
বারটেন্ডার মন্ত্রমুগ্ধের মতো তা ধীরে ধীরে চুষতে থাকলো!
মেয়েটি এবার বারটেন্ডারের কানে ফিসফিস করে বললো, “ম্যানেজার এলে বলো যে লেডিস টয়লেটের টিস্যু শেষ হয়ে গেছে!”
৮০)
বব বারে ঢুকে ১২ পেগের অর্ডার দিল। বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করল, আপনার কি হইছে? মন খারাপ?
-হ। আজকে জানলাম আমার বড় পোলা গে।
-থাক মন খারাপ করবেন না। এই রকম ত হয়।
পরের সপ্তাহে বব হাজির। এইবার পনের পেগের অর্ডার দিল।
বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করে, এইবার কি হইছে?
-আজকে জানলাম আমার ছুটু পোলাও গে।
বারটেন্ডার বলে, আফচুস!
এর পরের সপ্তাহেই বব হাজির। বিশ পেগের অর্ডার দিল।
বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করে, আজকে আবার কি হইল???? আপনার ফ্যামিলীতে কি কেউ নাই যে মেয়েদের পছন্দ করে?”
বব বলে, আজকে জানলাম আমার বউই মেয়েদের পছন্দ করে।
৮১)
বিয়ের আগে-
মেয়ে: আহ, অবশেষে। আর অপেক্ষা করতে পারছিলাম না।
ছেলে: তুমি কি চাও আমি এখান থেকে চলে যাই?
মেয়ে: একদম না! এমনটা চিন্তাও করো না।
ছেলে: তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?
মেয়ে: অবশ্যই! সবসময়।
ছেলে: তুমি কি আমাকে কখনো ধোঁকা দিয়েছো?
মেয়ে: কক্ষনো না! এটা জিজ্ঞেস করছো কেন?
ছেলে: তুমি কি আমাকে কিস দেবে?
মেয়ে: যখনই সুযোগ পাবো।
ছেলে: তুমি কি আমাকে আঘাত করবে?
মেয়ে: তুমি কি পাগল? আমি সেরকম মেয়ে নই।
ছেলে: আমি কি তোমাকে বিশ্বাস করতে পারি?
মেয়ে: হ্যাঁ।
ছেলে: ডার্লিং!
বিয়ের পরে-
উপরের ডায়লগগুলো নিচ থেকে উপরে পড়ুন।
৮২)
বাগানে দাদা নাতি খেলছিলো। একটা গর্ত থেকে একটা কেঁচোকে বেরোতে দেখে নাতি বললো, দাদু, আমি এটাকে গর্তে ঢোকাতে পারবো।
দাদা তার সাথে ৫ ডলার বাজি রাখলো যে সে পারবে না কারণ কেঁচোটা খুব পিচ্ছিল আর নরম ছিলো। ধরাই কঠিন তার ওপর আবার অতটুকু গর্তে ঢোকানো!
নাতি বাজি ধরার পর বাড়ির ভিতর গিয়ে একটা স্প্রে নিয়ে এলো। কেঁচোটার সারা গায়ে ছিটিয়ে এক মিনিট অপেক্ষা করলো। ততক্ষণে কেঁচোটা স্প্রের প্রভাবে শক্ত ও সোজা হয়ে গেলো। তখন সে সেটাকে গর্তে ঢুকিয়ে দিলো। দাদা তার কথামতো ৫ ডলার দিয়ে দিলো।
একটু পর দাদা আবার নাতির সাথে দেখা করলো। এবারও তার হাতে একটা পাঁচ ডলারের নোট দিলো।
– দাদু, তুমি তো একবার টাকা দিয়েইছো। আবার কেন? নাতি অবাক!
– এটা তোর দাদির পক্ষ থেকে।
৮৩)
দুই সেক্স পাগল তরুন তরুনী সবে বিয়ে করেছে। বাসররাতের পর সকালে ঘুম থেকে উঠে পাশে বৌকে না পেয়ে ছেলেটা নিচে গিয়ে দেখল তার বৌ রান্নাঘরে তার জন্য অপেক্ষা করছে। ‘নাস্তায় কি খাবে গো?’ বৌ জিজ্ঞাসা করল।
‘তোমাকে’ জামাইয়ের জবাব। তাই মেয়েটা ছেলেটাকে বেডরুমে নিয়ে গেল। তারপর জামাই অফিসে চলে গেল। লাঞ্চের জন্য ঘরে আসতে আবার বৌ জিজ্ঞাসা করল, ‘দুপুরে কি খাবে, ডারলিং?’
‘তোমাকে হলেই চলবে’ বলে আবার বউকে জড়িয়ে ধরে বেডরুমে নিয়ে গেল ছেলেটা।
সন্ধ্যা অফিস থেকে ফিরে সে দেখল তার বৌ চুলার উপর বসে আছে।
‘একি করছ গো?’ ছেলেটি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করে।
‘তোমার রাতের খাবার গরম করছি’ বউয়ের উত্তর।
৮৪)
স্ত্রীর দেয়া ডিনার পার্টি উপলক্ষে আরাম খান ও তার স্ত্রী খুব ব্যস্ত। সন্ধ্যায় স্ত্রীর খেয়াল হলো পার্টির জন্য চিংড়ি আনা হয়নি। কেউ কেউ চিংড়ি খেতে পছন্দ করে। তাই সে স্বামীকে বললো বাজার থেকে চিংড়ি আনতে।
চিংড়ি আনতে গিয়ে আরাম এক অপূর্ব সুন্দরী মেয়েকে দেখলো এক এপার্টমেন্টের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সে চিংড়ি আনার কথা ভুলে ভাবছিলো যদি মেয়েটি আমার সাথে এসে কথা বলতো তাহলে কতো ভালো হতো! একটু পর মেয়েটি তার দিকে এগিয়ে এলো। দু’জনে কথাবার্তা বলতে বলতে খুব অন্তরঙ্গ হয়ে গেলো। মেয়েটি তাকে তার এপার্টমেন্টে নিমন্ত্রণ জানালো। দু’জনে রাতটা সেখানেই কাটালো।
সকালে ঘুম ভাঙতেই স্বামীর মনে পড়লো তার স্ত্রীর ডিনার পার্টির কথা। ‘সর্বনাশ!’ বলে সে দ্রুত কাপড় পরে নিলো। তারপর বাজার থেকে চিংড়ি কিনে নিয়ে ছুটলো নিজের বাসার দিকে।
সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গিয়ে তার হাত থেকে ব্যাগ পড়ে গেলো। চিংড়িগুলো সব সিঁড়িতে ছড়িয়ে পড়লো। তার আওয়াজ পেয়ে স্ত্রী দরজা খুলে রাগের স্বরে জানতে চাইলো সে কোথায় ছিলো গত রাতে।
স্বামী তার কথার উত্তর না দিয়ে চিংড়িগুলো দিকে তাকিয়ে বললো, এই তো, তোমরা তো প্রায় পৌঁছে গেছো। আর কয়েক কদম মাত্র।
৮৫)
মারিয়ানা ঠিক করলো এবারের ছুটিটা সে হোটেলের ছাদে সানবাথ করেই কাটাবে। প্রথমদিন সে বিকিনি পরে ছাদে শুয়ে রইলো। সে খেয়াল করলো সারাদিনে কেউ ছাদে এলো না। তাই পরেরদিন সে গায়ে অবশিষ্ট কাপড়টুকুও রাখলো না যাতে পুরো শরীরে সূর্যের তাপ লাগে।
কিছুক্ষণ পর সে ছাদের সিঁড়িতে কারো পায়ের শব্দ শুনে উপুড় হয়ে শুলো আর নিচের দিকে একটা তয়লা টেনে নিলো। একটু পর ম্যানেজারের মুখ দেখা গেলো।
– ম্যাডাম, আপনি সান বাথ করেন আপত্তি নেই, কিন্তু দয়া করে গতকাল যতটুকু কাপড় পরেছিলেন, পরে নিন। ম্যানেজার বললো।
– কেন? ছাদে তো কেউ আসছে না। পাশের বিল্ডিংগুলোও সব নিচু। তাহলে সমস্যা কি?
– আসলে ম্যাডাম, আমাদের এই ছাদটি কাচের তৈরী। আর আপনি ছাদের কাঁচের অংশটুকুতে শুয়ে আছেন।
৮৬)
এক লোক বনে পথ হারিয়ে ঘুরতে ঘুরতে এক টিলার উপরে বাড়িতে এসে হাজির হলো। সেখানে থুথ্থুরে বুড়ো এক চাইনিজ বসেছিলো।
-আমাকে রাতটা এখানে থাকতে দিন। আমি পথ হারিয়ে ফেলেছি।
বুড়ো বললো- থাকতে দিতে পারি এক শর্তে। আমার মেয়ের দিকে নজর দিলে তোমাকে তিনটি চাইনিজ শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।
লোকটি ভাবলো, লোকটি যেমন বুড়ো তার মেয়েও তেমন বুড়ো হবে। সে রাজি হলো।
ডিনারের সময় দেখা গেলো খুব সুন্দরী এক মেয়ে তাদের সাথে যোগ দিলো। মেয়েটা তার দিকে বারবার ফিরে তাকালো কিন্তু লোকটি শাস্তির ভয়ে সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করলো না।
রাতে শোয়ার পর তার বারবার মেয়েটার কথা মনে পড়তে লাগলো যে তার পাশের রুমে শুয়েছিলো। সে ভাবলো, বুড়ো তো ঘুমিয়েই গেছে। এই ভেবে সে পা টিপে টিপে মেয়ের রুমে গিয়ে যা করার করলো।
সকালে তৃপ্ত মনে ঘুম থেকে উঠে সে দেখলো তার বুকের উপর একটা মিডিয়াম সাইজের পাথর। আর একটা কাগজে লেখা, প্রথম চাইনিজ শাস্তি।
সে মনে মনে হেসে বললো এই শাস্তিতে আমার কি হবে। বলে সে পাথরটা জানালা দিয়ে নিচে ছুঁড়ে দিলো। এই সময় তার নজরে পড়লো জানালার পাশে একটা কাগজে লেখা- দ্বিতীয় শাস্তি- তোমার বাম অন্ডকোষের সাথে পাথরটা বাঁধা। ভয়ের সাথে লোকটি খেয়াল করলো পাথরের সাথে বাঁধা বাম অন্ডকোষের দড়িটা টান টান হতে যাচ্ছে। নিচে পাথরে পড়ে নাহয় এক আধটা হাড় ভাঙবে কিন্তু অন্ডকোষ গেলে তো….. এই ভেবে সে জানালা দিয়ে নিচের উপত্যকায় লাফ দিলো।
পাথরের সাথে গড়াতে গড়াতে সে এবার বড় একটা সাইনবোর্ড দেখতে পেলো- তৃতীয় শাস্তি, তোমার ডান অন্ডকোষ বিছানার পায়ার সাথে বাঁধা।
৮৭)
বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।
হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?’
রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।
নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।’
রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।
নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটা নিগ্রো!’
৮৮)
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।’
৮৯)
স্বামীর প্রতিরাতে মাতাল হয়ে ঘরে ফেরায় অতিষ্ট হয়ে স্ত্রী অবশেষে ঠিক করলো তাকে ভয় দেখাবে। দোকান থেকে শয়তানের শিং, লেজ ওয়ালা কস্টিউম নিয়ে এসে সে দাঁড়িয়ে রইলো গেটের ঠিক বাইরে গাছের আড়ালে।
যথারীতি স্বামী মাতাল হয়ে ফিরছে। স্ত্রী শয়তানের বেশে হাউ-মাউ করে তার সামনে গিয়ে পড়লো। স্বামী ভড়কে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, তুমি কে?
স্ত্রী মোটা গলায় উত্তর দিলো: আমি শয়তান।
স্বামী বললো: তাই নাকি। তাহলে বাসায় চলো। তোমার বোনকে তো আমি বিয়ে করেছি।
৯০)
ঢাকার এক ভদ্রলোক প্রথম কোলকাতায় গেছেন। নতুন জায়গা জলবায়ু, খাবার দাবারের পরিবর্তন ও উল্টাপাল্টা খাওয়ায় তার লুজ মোশন হয়ে গেলো। ওষুধের দোকানে কেউ ওষুধ দিচ্ছে না প্রেসকিপশন ছাড়া। তার এক সঙ্গী বললো, দোস্ত, এক কাম কর, তুই ভাতটাত আর খাইচ না, চিড়া ভিজায়া, কলা-গুড়-চিনি দিয়া খা। পেটটা ঠাণ্ডা থাবো, ডিসেন্ট্রি বন্ধ অইবো।
বন্ধুর কথামতো ভদ্রলোক হোটেলের কাছাকাছি খোঁজাখুঁজি করে একটা মুদি দোকানে গিয়ে বললো, এই যে ভাই, চিড়া আছে? এক পোয়া চিড়া দেন তো।
দোকানি তার কথা বুঝতে না পেরে বললো, কি বলছেন দাদা?
ভদ্রলোক: চিড়া, চিড়া চাইছি, আছে?
দোকানি একটু অবাক হয়ে: চি-ড়া, চিড়া কি দাদা?
ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে, আরে চিড়া-চিড়া, চিড়া চিনলেন না, আরে ওই যে, ভাত রাইন্দা, চেপ্টা কইরা হুকায়া রাখে যে।
দোকানি একটু ইতস্তত ভঙ্গিতে বললো: ভাত রেঁধে….. চেপ্টা করে…. শুকিয়ে রাখে? এ যে চিড়ে, (চিড়ার বয়াম দেখিয়ে) এই চিড়ে চাচ্ছেন মশাই?
ভদ্রলোক: আরে হ….. এইটাইতো চিড়া।
দোকানি: তা কতটুকু দিবো।
ভদ্রলোক: এক পা দেন।
দোকানি: ও, বুঝেছি, আড়াইশো। আর কি দিবো?
ভদ্রলোক: কেলে আছে, কেলে?
দোকানি: কে-লে! কেলে আবার কি দাদা?
ভদ্রলোক দোকানের ভেতরে ঝুলে থাকা কলার কাঁদির দিকে ইশারা করলেন: ওইযে কেলে।
দোকানি বিস্ময়ের সঙ্গে বললো: ওটা কেলে না মশাই, ওটাকে কলা বলে, কলা।
এবার ঢাকাইয়া ভদ্রলোক বললেন: আরে মশাই, চিড়া যদি চিড়ে অয় তাইলে কলা কেন কেলে অইবো না?
৯১)
এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল “আছাড়”।
” ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে……”
নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা।
একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান। তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে ত আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে।
” মেয়র! আমাদের শহরের রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে”
মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর বেকুব ফাদারটা চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।
ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, “আমি বুঝি না কেনো আপনি হাসছেন??? আপনার বউই ত এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে”
৯২)
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া বল্টু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম, বল্টুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন। সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
বল্টুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।
আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?
এবারও বল্টুর জবাব স্যার ৬৪।
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।
রূপবতী ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন। ম্যাডাম , বল্টুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা বল্টু বলতো, গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?
বল্টু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই বল্টু । তুমি সঠিক জবাব দিও।
বল্টু বললো, ম্যাডাম, এটা হলো-আপনার দুই পা।
ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
বল্টু লাজে হাসে।
ম্যাডাম বলেন, লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই বল্টু।
রাজু বলেন, ম্যাডাম এটা হলো, আমার প্যান্টের পকেট।
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার, ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো। কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না। চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
বল্টু বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.
ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে, আর নরম, ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
বল্টুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।
ম্যাডামঃ আচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।
কিন্ত বল্টুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.
ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।
বল্টুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.
ম্যাডামঃ বল্টু বলতো সোনা, এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।
বল্টুর জবাব–ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।
ম্যাডামঃ বল্টু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে, এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি, উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়। বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।
বল্টুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।
শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।
৯৩)
আরাম খানের পোলা বল্টু। বল্টু একদম নামাজ পড়ে না। আরাম বল্টুকে অনেক বুঝালেন। কিছুতেই কাজ হলোনা। শেষমেষ আরাম বল্টুকে বললেন।
: বল্টু এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দিব।
বল্টু তো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে আব্বাকে বললো,
: আব্বা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টেকা দাও।
: কিসের টাকা? তুই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: আব্বা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করি নাই।
৯৪)
আরাম খানের ছেলে বল্টু একদিন তার বাবাকে জিজ্ঞাস করছে, “বাবা, মেয়েদের কত রকমের বুক আছে?”
আরাম খান একটু বিব্রত হলেও ছেলেকে শেখানোর স্বার্থে বললো, তিন রকমের বুক আছে।
২০ – ৩০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে লেবুর মতো, গোল আর মজবুত।
৩০ – ৪০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে নাশপাতির মতো, তখনও সুন্দর দেখায় কিন্তু একটু ঝুলে যায়।
৪০ -৫০ বছর বয়সে তাদের বুক হয় পেঁয়াজের মতো।
– পেঁয়াজের মতো? ছেলে অবাক।
– হ্যাঁ, যদি সেগুলো দেখো, তোমার কান্না পাবে।
৯৫)
আরাম খান আর তার স্ত্রী গিয়েছেন তাদের হানিমুনে। বউ যখন এলিভেটরের দিকে রওনা হল, খুব সুন্দর একটি মেয়ে আরাম খান কে জিজ্ঞেস করলেন তার কোন স্পেশাল চাহিদা আছে কিনা, কোনরকম দরকার হলে যেন ডেস্কে তিনি জানাতে না ভুলেন। স্ত্রী দূর থেকে মেয়েটিকে দেখে আর তার কথা শুনে খুবই মুগ্ধ হলেন। এলিভেটরে উঠতে উঠতে বললেন, এই বিদেশীদের হোটেল কত ভাল, ব্যবহার কত ভাল…সবার দিকে কী খেয়াল রাখে! আরাম খান বললেন, আরে না…এই মেয়েটি একটি প্রস্টিটিউট।
স্ত্রী কিছুতেই স্বামীর একথা বিশ্বাস করলেন না। রুমে ঢুকে তিনি স্বামীকে, প্রমাণ করতে বললেন। আরাম খান বললেন, আচ্ছা ঠিকাছে। আমি ডেস্কে ফোন করে মেয়েটিকে পাঠাতে বলছি…তুমি লুকিয়ে থাক।
মেয়েটি রুমে এসেই আরাম খানকে জিজ্ঞেস করলেন, তিনি কী চান। আরাম খান ঘাঘু লোক…সরাসরি বললেন, তিনি খুব একা বোধ করছেন, তার সঙ্গী চাই। মেয়েটি বলল, আমার একরাতের চার্জ ১৫০ ডলার। আরাম খান বললেন, অনেক বেশি চাইছ। আমি ২৫ ডলার পর্যন্ত দিতে পারি। মেয়েটি অপমানিত বোধ করে চলে গেল।
বউ অবাক হলেন; স্বামীর বুদ্ধিমত্তায় আকৃষ্ট হয়ে তিনি স্বামীকে সোহাগে-আদরে ভরিয়ে দিলেন। কিছুক্ষণ পর, তারা গেলেন হোটেলের নীচতলায় ডিনার করতে। তারা ডিনার করে রুমে ফেরত যাচ্ছেন, এমন সময় আবার সেই মেয়েটির সাথে দেখা। মেয়েটি দেখেই তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে আরাম খানকে বললেন, দেখ ২৫ ডলারে তোমার কী জুটেছে!
৯৬)
এক লোক বারে গিয়ে বিয়ার খেতে থাকলো। এক সময় তার পাশে খুব সুন্দরী একটা মেয়ে এসে বসলো। তো বারে সুন্দরী মেয়ে দেখে লোকটার খুব ইচ্ছা হলো মেয়েটিকে চেখে দেখার!
প্রথম স্টেপ হিসেবে সে মেয়েটিকে ড্রিংক্স অফার করলো। কিন্তু মেয়েটির প্রতিক্রিয়া হলো দেখার মতো।
মেয়েটি সবার সামনে চিৎকার করে বলে উঠলো, “কি! আপনি আমার সাথে সেক্স করতে চান?! কক্ষনো না!!”
এই কথা বলে মেয়েটি বেরিয়ে গেলো।
লোকটি তো পুরা ভ্যাবাচেগা খেয়ে গেল! বারের সবাই তার দিকে তাকিয়ে ছিল। সে চরম লজ্জিত হলেও কিছুই হয়টি এমন ভাব নিয়ে বসে বসে বিয়ার খেতে লাগলো।
একটু সময় পর সেই মেয়েটি আবার ফিরে এসে তার পাশে বসলো।
মেয়েটি বললো, “একটু আগের ঘটনাটির জন্য দুঃখিত। আসলে আমি সাইকোলজির স্টুডেন্ট। আমি দেখতে চাইছিলাম মানুষ চরম লজ্জাজনক অবস্থায় পড়লে কি করে।”
এবার লোকটি চিৎকার করে বলে উঠলো, “কি!! শুধুমাত্র ১বার ব্লো-জবের জন্য ২০০ ডলার!! মগের মুল্লুক পাইছো??”
৯৭)
পিটার তার বন্ধু ববের সাথে নৌকায় ঘুরতে বের হলো। হঠাৎ প্রচন্ড ঝড় উঠলো। তারা কোনরকমে তীরের কাছে একটা ফার্ম হাউজে এসে উঠলো। দরজায় ধাক্কা দিতে একজন সুন্দরী মহিলা দরজা খুললো। দুই বন্ধু রাতে থাকার জন্য তার কাছে আশ্রয় চাইলো।
‘কিছুদিন হলো আমার স্বামী মারা গেছেন।’ মহিলা বললো। ‘আমি তোমাদের বাড়িতে জায়গা দিলে লোকে নানা কথা বলবে।’
‘ঠিক আছে, ম্যাম। আমরা বুঝতে পেরেছি। আমরা আস্তাবলে শুতে পারবো।’ পিটার বললো।
মহিলা তাতে রাজি হলেন। এবং দুই বন্ধু আস্তাবলে শুয়ে পড়লো।
পিটার ঘুমিয়ে পড়লে বব মাঝ রাতে মহিলার রুমে গেল। পরে ভোরে আবার এসে পিটারের কাছে শুয়ে পড়লো। পিটার কিছুই টের পেল না।
নয় মাস পর, পিটার সেই বিধবা মহিলার উকিলের কাছ থেকে একটা চিঠি পেলো। বন্ধু ববের কাছে গিয়ে বললো, ‘মনে আছে, আমরা কয়েক মাস আগে এক ফার্ম হাউজে এক সুন্দরী বিধবার দেখা পেয়েছিলাম?’
‘হ্যাঁ, মনে আছে।’
‘তুই কি ঐ রাতে ঘুম থেকে উঠে মহিলার সাথে কিছু করেছিলি?’
‘হ্যাঁ, স্বীকার করি, করেছিলাম।’
‘তুই কি তখন তাকে নিজের নাম না বলে আমার নাম বলেছিলি?’
‘দোস্ত, মাফ করে দে। আমার ভুল হয়ে গেছে।’ ধরা পড়ে বব বললো।
‘না-রে, বরং তোকে ধন্যবাদ জানাতে এসেছি।’ পিটার হেসে বললো। ‘ঐ বিধবা কয়েকদিন আগে মারা গেছে আর সব সম্পত্তি আমার নামে করে গেছে।’
৯৮)
আরাম খান গিয়েছিল একটা কথা বলা টিয়া পাখি কেনার জন্য। অনেক খুঁজে শেষে পেল একটা টিয়া পাখি, পাখিটা তাকে দেখে বলল “লাল লাল লাল!”
আরাম ভাবল আরে আমি তো লাল আন্ডারওয়ার পরেছি টিয়া টা জানল কি ভাবে।
তাই সে পরের দিন কালো আন্ডারওয়ার পরে আবার পাখিটার সামনে আসলো, এবার পাখিটা তাকে দেখে বলল “কালো কালো কালো!”
সে ভাবল কি করা যায় ।
পরের দিন সে আন্ডারওয়ার ছাড়াই আসল ।
এবার পাখি টা তাকে দেখে বলল, “শামুক! শামুক!”
৯৯)
দুই বন্ধুর কথোপকথোন,
১ম বন্ধু: “কিরে কি হয়েছে? এত বিমর্ষ লাগছে কেন?”
২য় বন্ধু: “তোর নিশ্চয়ই স্যালির কথা মনে আছে?”
১ম: “সেই মেয়েটি তো যাকে দেখলেই তোর ঐটা খাড়া হয়ে যায়?!”
২য়: “ফাজলামি করিস না! আমি ওকে খুবই পছন্দ করি!”
১ম: “জানি। কি হয়েছে তাই বল।”
২য়: “না মানে ওকে দেখলেই আমার ওটা দাঁড়িয়ে যায় বলে তো আমি ওর সামনেই যেতে পারতাম না লজ্জায়”
১ম: “হুমম।”
২য়: “তো আমি ওকে ফোন করে বাইরে খেতে যেতে বলি। আশ্চর্য হলো ও সাথে সাথেই রাজি হয়ে যায়!”
১ম: “আমি তো আগেই বলেছিলাম যে ও তোকে পছন্দ করে! বিশ্বাস হলো তো?”
২য়: “যাই হোক, ঐ দাঁড়িয়ে যাওয়া সমস্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য আমি ওর বাসায় যাওয়ার আগে আমার ওটাকে ডান পায়ের সাথে টেপ দিয়ে খুব ভাল করে আটকিয়ে নিয়ে যাই!”
১ম: “বলিস কি!! তারপর?”
২য়: “আমি স্যালির বাসায় গিয়ে বেল বাজালাম। স্যালিই দরজা খুলে দিলো!”
১ম: “তারপর?”
২য়: “স্যালি পড়ে ছিল টকটকে লাল রংয়ের শর্টস্কাট!”
১ম: “এরপর কি হলো?”
২য়: “আর কি হবে! আমার পায়ের শক্ত লাথি খেয়ে স্যালি এখন হাসপাতালে! সামনের পাটির ৪টা দাঁত পড়ে গেছে ওর; লাথি খেয়ে! আমার আর প্রেম করা হলো না রে…!”
১০০)
এক লোক পার্টি দিয়ে তার বন্ধুদের বললো, আমার সুইমিং পুলটা জাদুর। সুইমিং পুলে নেমে যে তরল আবুলর্থের নাম করবে পুরো পুলের পানি সেই আবুলর্থ হয়ে যাবে।
তার এক বাঙালি বন্ধু পুলে নেমে বললো, কোক। সাথে সাথে পুরো পুলের পানি কোকে পরিবর্তন হয়ে গেলো। সে প্রাণ ভরে কোক খেয়ে উঠে এলো।
এবার তার এক রাশিয়ান বন্ধু নেমে বললো, ভদকা। সাথে সাথে পুরো পুলের পানি ভদকায় পরিবর্তন হয়ে গেলো। সে প্রাণ ভরে ভদকা খেয়ে উঠে এলো।
এবার তার এক আমেরিকান বন্ধু ঝাঁপ দিতেই বাঙালিটি তাকে মনে করিয়ে দিলো, আরে, তোমার পকেটে তো মোবাইল ফোনটা রয়ে গেছে।
আমেরিকান বললো, শিট!
০০০০০০০
১০১-২০০ হাসির কৌতুক (প্রাপ্তবয়স্ক ছাড়া পড়বেন না ১৮+)
বাংলা কৌতুক সমগ্রঃ ২০১ থেকে ৩৩০(১৮+)